দি ওল্ড ম্যান অ্যাণ্ড দ্য সী+কুমায়ুনের মানুষখেকো+মাই কাজিন র্যাচেল

দি ওল্ড ম্যান অ্যাণ্ড দ্য সী
বুড়ো জেলে সান্তিয়াগো । চুরাশি দিন একটিও মাছ পায়নি সে। পঁচাশি দিনের মাথায় একটি বিশাল মার্লিন ধরা পড়ল ওর বড়শিতে। শুরু হলো এক অসম-সাহসিক সংগ্রাম… এই উপন্যাস সম্পর্কে বিলেতের পত্র-পত্রিকা বলেছে:
“This is power here, and feeling, not only for people, but for all
living things.”(DAILY TELEGRAPH).
“The best story Hemingway has ever written… no page of this beautiful master-work could have been done better of differently.” (THE SUNDAY TIMES).
‘It is a study in sustained crisis… test it at the danger points, and it triumphantly holds.
(GUARDIAN).
কুমায়ুনের মানুষখেকো
মানুষখেকো এক বাঘিনীর উৎপাতে অতিষ্ঠ হয়ে ঘর-বাড়ি ছেড়ে পালাতে শুরু করল লোকে। ছুটে গেলেন জিম করবেট। বিশাল জঙ্গলের আনাচে কানাচে খুঁজে ফিরতে লাগলেন বাঘিনীকে| সারাক্ষণ ছায়ার মত অনুসরণ করছে তাঁকে বাঘিনী, কিন্তু দেখা মেলে না তার। শেষে বাধ্য হয়ে নিজেকেই টোপ হিসেবে ব্যবহার করলেন তিনি। সে এক রোমহর্ষক ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা! এ ছাড়া এতে আছে ভয়াল মানুষখেকো বাঘ শিকারের আরও দুটি অবিশ্বাস্য রোমাঞ্চকর কাহিনি।
মাই কাজিন র্যাচেল
এতিম ছেলে ফিলিপ মানুষ হয়েছে পিতৃসম কাজিন অ্যামব্রোস অ্যাশলীর কাছে। সুখেই কেটে যাচ্ছিল দু’ভাইয়ের জীবন, এমনি সময় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ল অ্যামব্রোস। স্বাস্থ্যোদ্ধারের জন্য ইতালি যেতে হলো তাকে। কিন্তু ইতালি থেকে সাহায্য চেয়ে, ছোটভাইয়ের কাছে এসব কী চিঠি পাঠাচ্ছে ও? ছুটল ফিলিপ ফ্লোরেন্সে। ওর প্রাণপ্রিয় বড়ভাইয়ের মৃত্যুর জন্য কে দায়ী? তাকে কি খুন করা হয়েছে? শেষ পর্যন্ত ভাইয়ের মৃত্যু-রহস্যের কিনারা কি করতে পারল ফিলিপ? নাকি নিজেই জড়িয়ে পড়ল ভয়ানক কোনও ষড়যন্ত্রের ফাঁদে?