আন্ডার ড্রেক’স ফ্ল্যাগ
জি. এ. হেনটি আমাদের দেশের পাঠকদের কাছে খুব একটা পরিচিত নাম না হলেও ইনি কিন্তু অ্যাডভেঞ্চার কাহিনি রচনায় হেনরি রাইডার হ্যাগার্ডের চেয়ে কোন অংশে কম নন। বরং অ্যাডভেঞ্চার রচনায় কোন কোন ক্ষেত্রে তিনি হ্যাগার্ডের চেয়েও মুনশিয়ানার ছাপ রেখেছেন। তাঁর আন্ডার ড্রেক’স ফ্ল্যাগ’ আক্ষরিক অর্থেই একটি অ্যাডভেঞ্চার কাহিনি যার পরতে পরতে লুকিয়ে আছে রোমাঞ্চ, উত্তেজনা আর শিহরণ!

হেরিওয়ার্ড দ্য ওয়েক
এটি চার্লস কিংসলের লেখা শ্রেষ্ঠ ক্লাসিক উপন্যাস। প্রকাশিত হয় ১৮৫৫ সালে। একাদশ শতাব্দীতে হেরিওয়ার্ড বলে সত্যি একজন দুঃসাহসী আউট-ল ছিলেন, যাঁর পদে পদে ছিল বিপদ আর মৃত্যুর হাতছানি। ১০৭০ খ্রীষ্টাব্দে তিনি রাজা উইলিয়ামের বিরুদ্ধে এলিতে কিছু বিদ্রোহী ইংরেজকে নিয়ে সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। রাজা উইলিয়াম পরবর্তীকালে তাঁকে ক্ষমা করলেও নর্মানরা হেরিওয়ার্ডকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করে। বাস্তবের সঙ্গে কল্পনার মিশেলে চার্লস কিংসলে এই মহৎ হৃদয় এবং দুঃসাহসী পুরুষটিকে নিয়ে লিখেছেন অনবদ্য এই কাহিনিটি।

অফ অন আ কমেট
ওকী! গহীন বনের আকাশে ওই মশাল জ্বালে কে! বিজ্ঞানী কি তবে বাঁদর হয়ে গেলেন? গোপনে কি গবেষণা করছেন ডক্টর অক্স? শান্তশিষ্ট মানুষগুলো হঠাৎ করে যুদ্ধংদেহী হয়ে গেল কেন? জাহাজটা কি সত্যি ভুতুড়ে? ডুববে ওটা? মাদাম এলকে পাবার আশায়
দ্বন্দ্বযুদ্ধে নামবেন কাউণ্ট চিমাসচেফ আর ক্যাপ্টেন সারভাদাক, কিন্তু তাঁদের পরিচিত পৃথিবীটা হঠাৎ করে ষোলোভাগের একভাগ হয়ে গেল কীভাবে? কেন পশ্চিমে উঠছে সূর্য, কেন অস্ত যাচ্ছে ছয় ঘণ্টা পরপর?